নরসিংদী জেলার যুব মহিলালীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন শামীমা নূর পাপিয়া। অসংখ্য অবৈধ ব্যবসা, মাদক চোরা-চালান, সন্ত্রাস, অর্থ পাচার এবং যৌন ব্যবসার কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পাপিয়াকে রিমান্ডে নেওয়ার পর থেকে তার অপরাধের প্রচুর তথ্য পুলিশের হাতে এসেছে।
তিনি জানিয়েছেন, তার অধীনে ১৭০০ এর অধিক সুন্দরী নারী কাজ করতেন এবং তিনি তাদের দিয়ে যৌন ব্যবসা করাতেন। তার ে ব্যবসা সমগ্র বাংলাদেশে রয়েছে এবং ঢাকায় বসে টা তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন। ভিআইপি ব্যক্তিদের কাছে যৌনমর্কীদের পৌছে দেয়ার কাজ করত পাপিয়ার স্বামী।
হোটেলে ওয়েস্টিন পাপিয়ার কিছু নির্ধারিত রুম ছিল, যেখানে সে ভিআইপি কাস্টমারদের কে নিয়ে এবং সুন্দরী মেয়েদেরকে নিয়ে বৈঠক করতেন। পরবর্তীতে সে সব ভেবে কাস্টমাররা সুন্দরী মেয়েদেরকে নিয়ে নির্দিষ্ট রুমে যেতেন। এরপর তাদের গোপন ভিডিও ধারণ করতেন এবং পরে টা দিয়ে তাদের ব্লাক-মেইল করতেন। তার এ ব্লাক মেইলের শিকার এর তালিকায় রয়েছেন বেশ কয়েকজন এমপি, শিল্পপতি, ডাক্তার, অভিনেতা প্রমুখ ব্যক্তি। তাদের তালিকা প্রকাশ করা হবে কিনা, এ ব্যাপারে পুলিশ এখনও কিছু জানায় নি, তবে দুদক এ তালিকা চেয়েছে।